প্রথম পর্ব পড়তে এই লিঙ্ক তে প্রবেশ করুন......
নাম ধারি, চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্তরতদন্ত[পর্ব-০১]continue
আসুন আজ এক বহু আলোচিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাক........
""নারায়ে রিসালাত ইয়া রসুলুল্লাহ ""ﷺ
কে কে এই তকবীর মাহফিল তে দেওয়া কে শির্ক বলে মনে করেন????
এই রকম স্লোগান দেওয়া কে শির্ক বলে মনে করেন???
আপনারা বলুন এই আকীদা যাদের তারা সুন্নি না চুন্নি ওহাবী??প্রশ্ন আমার,, উত্তর আপনার ইমান!!!নিজের ইমানের স্বার্থে আপনার উত্তর ব্যাক্ত করুন 👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻
৮। ""নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ"" শ্লোগান এর বিষয়ে:
.
.
সিলসিলার কারো কারো মুখে """নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ"" বলে শ্লোগান দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে।।
এক শ্রেণীর রেজভী-বেরেলীরা রাসুলে কারীম ﷺ কে হাজির নাজির বিশ্বাস করে ঐরূপ শ্লোগান দিয়ে থাকে।।
তারা 'নারায়ে রিসালাত' এর পরে 'ইয়া রাসুলাল্লাহ' বলে এ বিশ্বাসে যে, রাসুলﷺ হাজির ও নাজির তিনি আমাদের দেখছেন ও আমাদের কথা শুনছেন।
এরুপ বিশ্বাসে ঐ শ্লোগান দেয়া শির্কের পর্যায়ে পড়ে।।
সিলসিলায়ে ফুরফুরা শরীফ দরুদ ও সালামের মধ্যে 'ইয়া'' হরফে নেদা ব্যবহারকে জায়েজ বলে এবং সে অনুযায়ী আমলও করে।।
কিন্ত মুজাদ্দিদে জামান رحمة الله عليه ও তাঁর প্রধান প্রধান খলীফাগন কখনো তাদের মত ঐরূপ শ্লোগান দেননি।।
কেউ কোনো কালে এ সিলসিলার কারো মুখে ঐরূপ শ্লোগান শোনেনি।
.
.
রেজভী-বেরেলী ও ঐ শ্রেনীর সাধারণ লোকদের দাওয়াত পাওয়ার জন্য বা নিজে রেজভী রঙ ধারন করার জন্য এ শ্লোগান আমদানী করা হয়েছে।।এ শ্রেনীর মানুষদের কে পরিহার করে চলুন।।
[[[[সূত্র:: ফুরফুরার পীর সাইফুদ্দিন সিদ্দিকী অল কুরাইশী
এর ওসিয়ত ও নসিহত
আদ দাওয়াহ
""আদ দা'ওয়াতু ওয়াল ইরশাদ লিমান ইউরীদু সাবিলার রশাদ"" পৃস্টা নং- ৯৩ ও ৯৪
কৃত::- সাইফুদ্দিন সিদ্দীকী অল কুরাইশী, ফুরফুরা,হুগলী,পশ্চিমবঙ্গ,ভারত।
প্রকাশকাল ::
প্রথম প্রকাশ-- অক্টোবর ২০১৫
দ্বিতীয় প্রকাশ- ফেব্রুয়ারি ২০১৬]]]]
নাম ধারি, চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্তরতদন্ত[পর্ব-০২]continue
আসুন আজকে আমরা লক্ষ্য করি বাংলার এক তথাকথিত পির ও সমাজে প্রচলিত পীর জাদার কুফরি বাক্য লেখা সংক্রান্ত পোস্টমর্টেম.........
ফুরফুরার পীর মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী সাহেবের স্মরনে প্রকাশিত.. "সাপ্তাহিক মুজাদ্দেদ পত্রিকা""এই পত্রিকার "মুজাদ্দেদে জামানের(রহঃ)দরবার শরীফ ও ইসালে সওয়াব"" শিরনাম দিয়া পীরজাদা মওলানা কুতুবুদ্দিন সাহেব তাহার দাদার দরবারের মান মর্যাদা ও ইসালে সওয়াবের গুরুত্ব ও মাহত্ব বুঝাইবার জন্য বহু কিছু আলোচনা করিবার পর শেষ কলমের দিকে লিখিয়াছেন........
" পীর মুরিদি করিতে গিয়া অর্থ ও গদির স্বার্থে সেলসেলার এবং মুজাদ্দেদ জামান(রহঃ) এর দরবার শরিফ ও ইসালে সওয়াবের মর্যাদা ক্ষুন্ন হেও প্রতিপন্ন না হই সেদিক খাঁটি ভক্ত বৃন্দের সর্তক দৃষ্টি রাখিয়া মরিতে হইবে এবং কেয়ামতের দিন মুজাদ্দিদে জামান(রহঃ)এর হক দলের অন্তঃভুক্ত হইতে হইবে।।
.
.
আধ্যাত্মিক জগতে বেলায়েতে মুজাদ্দেদিয়াত হইতে উচ্চ মাকাম(পদ) আর নাই।আদম(আ:) ছাড়া প্রত্যেক নবী(আ:) মুজাদ্দেদ ছিলেন।"""""
((উপরিউক্ত 👆🏻👆🏻👆🏻👆🏻ডবল ইনভাইটেড কমার মধ্যে কথা গুলি ১৯৯০ সালের ৭ঐ জুন সংখ্যা সাপ্তাহিক মুজাদ্দিদ পত্রিকার পৃস্টা নং-৪ তে ছাপা প্রকাশিত))
.
.
.
.
এই বার আসুন উক্ত "সাপ্তাহিক মুজাদ্দিদ পত্রিকা"" তে প্রকাশিত এই বদ কথার পরিপেক্ষিতে ১৯৯১ সালে পশ্চিমবঙ্গ আহলে সুন্নাত ওয়া জামাতের পত্রিকা ""ইমাম আহমেদ রেজা"" তে এই কুফরি কথার প্রতিবাদী লেখা ও এর বিরুদ্ধে ফাতাওয়া প্রদান।।।👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻
.
.
পীরজাদা কুতুবুদ্দিন সাহেব তওবা করুন....
#আল্লাহ্ তালার নিকট আধ্যাত্মিক জগতে নবুওয়ত ও রিসালাত অপেক্ষা উচ্চ পদ আর কিছুই নাই।
মুজাদ্দেদিয়াত হইল নবুওয়ত এর ছায়া স্বরুপ।।নবুয়াত অপেক্ষা মুজাদ্দেদিয়াত কে বড় ধারনা করা সম্পূর্ণ ইসলাম বিরোধী ও কুফরি।।
কোন পির, ওলি,গওস,কুতুব ও মুজাদ্দিদ কোনো নবির পদ মর্যাদায় পৌছতে পারে না। ইচ্ছাকৃত অথবা অনিচ্ছাকৃত কোনো ওলী অথবা মোজাদ্দিদ কে নবি অপেক্ষা উচ্চ মর্যাদা দান করিলে ইসলামী বিধান অনুযায়ী অবশ্যই কাফের হইবে।।
পিরজাদা কুতুবুদ্দিন সাহেব তাহার দাদার বেলায়েত ও মুজাদ্দেদিয়াতে মত্ব হইয়া নবুয়াতের মর্যাদা হানি করিয়াছেন।। তিনি বেলায়েতে মুজাদ্দেদিয়াতকে নবুয়াত অপেক্ষা উচ্চ পদ বলিয়াছেন।
সেই সঙ্গে হজরতে আদম আলাইহিসালাম যে, এই উচ্চ পদ মর্যাদা হইতে বঞ্চিত ছিলেন তাহাও প্রকাশ করিয়া দিয়াছেন।।
তাহার কথায় পরোক্ষ প্রমান হইয়াছে যে, মওলানা আবু বক্কর সিদ্দিকী সাহেবের পদ মর্যাদা আদম আলাইহিসালাম অপেক্ষা উচ্চ ছিলো। কারন আবু বকর সাহেব মুজাদ্দিদ ছিলেন কিন্ত আদম আলাইহিসালাম মুজাদ্দেদ ছিলেন না।(নাউজুবিল্লাহ)
.
.
কুতুবুদ্দিন সাহেব তাহার দাদার দরবার ও ইসালে সওয়াব এর মর্যাদা ক্ষুন্ন যাহাতে না হই, সেই দিকে কড়া প্রহড়া দিয়াছেন ইহাতে আমাদের ইহাতে আমাদের আডৌ আপত্তি থাকিতে পারেনা।।
কিন্ত তাহার দাদার মর্যাদা রক্ষা করিতে গিয়া নবুয়তের মর্যাদা ক্ষুন্ন করিবেন আমরা তাহা আদৌ বরদাশত করিতে পারিব না।
""আধ্যাত্মিক জগতে বেলায়েতে মুজাদ্দেদিয়াত হইতে উচ্চ মাকাম আর নাই।।আদম(আ:) ছাড়া প্রত্যেক নবিই(আ:)মুজাদ্দেদ ছিলেন।"" ইহা প্রমান করুণ।অন্যথায় পীরজাদা কুতুবুদ্দিন সাহেব তওবা করুন।।
(সূত্র::-- ইমাম আহমেদ রেজা পত্রিকা,১৯৯১ সাল)
.
.
বি:দ্র::-- এক একটি পর্ব তে এই ভাবে বদ আকিদা ও বদ কথাগুলি তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ।কিছু নামধারী সুন্নি জন্য আজ বদনাম।।এই সকল নাম ধারি সুন্নি দের আকিদা ও বদ কথাবার্তা গুলি শুধু চোখের সামনে তুলে ধরছি।।নিজের ইমান নিজের বিবেক দিয়ে বিচার করুন আপুনি।
((নিজের ইমানের বিচারক নিজেকেই হতে হবে অন্য কেউ নই))।।
উপযুক্ত হাতে তথ্য প্রমান ছাড়া কোনো কথা বলি না কোনো কথা লিখি না।।
""সাপ্তাহিক মুজাদ্দিদ পত্রিকা"" ল্যামিনেশন করে আমাদের কাছে তোলা আছে কোনো সময় সামনাসামনি বাহাস হলে ইনশাআল্লাহ দেখতে পাবেন।।
নামধারি চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্ত:তদন্ত[পর্ব-৩]
আজ কে আসছি তৃতীয় পর্ব কে নিয়ে।
আসুন সকলে মিলে দেখি এক "যৌথ বিবৃতি"!!!
কার কার যৌথ বিবৃতি??কি যৌথ বিবৃতি পড়লেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।।
.
আজ আসছি ১৯৮৮ সালের সে যৌথ বিবৃতি
.
.
নামধারী চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্ত:তদন্ত[পর্ব-৩]continue
নামধারি চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্ত:তদন্ত[পর্ব-৩]
আজ কে আসছি তৃতীয় পর্ব কে নিয়ে।
আসুন সকলে মিলে দেখি এক "যৌথ বিবৃতি"!!!
কার কার যৌথ বিবৃতি??কি যৌথ বিবৃতি পড়লেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।।
যারা নিজেরদের পকেট কে ভরানোরর জন্য সুন্নি সেজে বেরায় আর নিজেদের কিতাব পত্র ও পত্রিকায় বাতিল ফিরকা দের সাথে যৌথভাবে সব কাজ সহ বিবৃতি দেয় সেই সকল মোনাফেক থেকে সাবধান।।।
যৌথ বিবৃতি প্রথম বিবৃতি কে পড়ুন👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻আপনি আপনার নিজের ঈমান এর পরিচয় দিন।।
.
.
.
“যৌথ বিবৃতি”
(১)আমরা ফুরফুরা সিলসিলা ও দেওবন্দ সিলসিলার আলেম গন ও মেদিনীপুর জেলা শরীয়ত সংরক্ষন কমিটির সদস্যগনমনে করি যে দেওবন্দ সিলসিলা ও ফুরফুরা সিলসিলা আহলে সুন্নাত ও্যাল জামাত এর অনুসরন কারী হক্ব পন্থী জামাত।তৎসহ আমরা আরো মনে করি যে, কাদিয়ানী ফির্কা,শিয়া ফির্কা ভন্ড মারেফতী ফির্কা এবং যাহারা আমাদের আকাবের ও বুর্জগানে দ্বীন্দের কে কাফের বলে তাহারা বাতিল ও গুমরাহ।
(২) এক মজলিসে তিন তালাক দিলে এক তালাক হইবে।এই মত চার ইমামের মাযহাব অনুযায়ী সম্পূর্ণ বাতিল।তিন তালাক প্রাপ্ত স্ত্রী আত্মহত্যা করিবে এই রুপ অজুহাত দেখাইয়া বিনা তাহলীলে প্রথম স্বামীর হাওয়ালা করাও সম্পূর্ণ বাতিল ও হারাম
স্বাক্ষরঃ- তারিখঃ-০৬/১১/১৯৮৮
সৈয়দ আহমাদুল্লাহ সাহেব(পিয়ারডাঙ্গা)
মুহাম্মদ আজিজুল হক কাসেমী
শাইখ মোহাঃ তাজাম্মুল হুসাইন কাসেমী
মোঃ আলী আজম(বনগুরা)
বিঃদ্রঃ—হজরত মওলানা সৈয়দ আহমাদুল্লাহ সাহেব(পিয়ারডাঙ্গা),মৌলানা সৈয়দ আঃরহমান সদর কাজী(মেদিনীপুর),মৌলানা সৈয়দ আঃ কাদের কাসেমী সাহেব,মৌলানা মহাঃ আজিজুল হক কাসেমী সাহেবের নেতৃত্বে প্রতিস্টিত শরীয়ত সংরক্ষণ কমিটির অনুমতি ক্রমে প্রকাশিত।
★★★★
বর্তমানে দেওবন্দ এর শায়খুল হাদিস ১৯৮৮ সালের এই যৌথ বিবৃতি তে সাক্ষর কারী মওলানা আজিজুল হক কাশেমী সাহেবের একটি ভিডিও বক্তৃতার লিঙ্ক দিলাম......
এই যৌথ বিবৃতির সাথে উনার বক্তৃতা ও শুনুন কারন উনি আজ জীবিত আছেন।।কেউ এই বিবৃতি কে অস্বীকার করতে পারবেন????আছেন কেউ???আসুন???
বি:দ্র:-- পুনঃরায় প্রকাশিত ২০১৬ সালে "সুন্নি জাগরণ" জানুয়ারি সংখ্যাতে যাতে এর উপর ফুরফুরা থেকে কোনো জবাব আসে।।
১৯৮৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পশ্চিমবঙ্গ আহলে সুন্নাত ওয়া জামাত এর পক্ষ্য থেকে অনেক বার এই বিবৃতি কে ছাপা হল ফুরফুরা কারোর সাহস হলো না এর??? সরাসরি বাহাস করার???
আবার অনলাইন জগতে প্রকাশিত হলো সেই তথাকথিত সুন্নি দের গোলাপি ওহাবিদের যৌথ বিবৃতি।।
"""নাম ধারী চুন্নি সুন্নি হকিকত ওহাবী অন্তঃতদন্ত [পর্ব-৪]"""
আজ কে এই চতুর্থ পর্বে লেখা পড়ার আগে কয়েকটি কথা.....
প্রথম,দ্বিতীয়,তৃতীয় পর্ব যে সাবজেক্টস নিয়ে লেখা হয়েছে সেই সাবজেক্ট উপর পরে আবার পর্ব আকারে প্রকাশিত হবে ইনশাআল্লাহ।।
তার মাঝে আজ চতুর্থ পর্ব তে এক তথাকথিত পীর ও তার মুরশীদ নাম ধারী ""কাদেরী"" বাস্তবে অরিজিনাল ""পাদেরী""।।
★★
শরীয়তি আইন ও হুজুর পাক সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লাম এর সত্বা ও শান এক আল্লাহ্ পাকের খাস নিয়ামত।। সেই শরিয়ত ও মাকামে মোস্তাফা সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লাম এর শানে গুস্তাখি করা হল নিজের নাম কে জাহান্নাম এর আগুনে নিক্ষেপিত করা।।
বিগত কয়েক দিন আগে আমার হাতে এক পত্রিকা আসে আমি পাঠ করতে করতে একটি লেখা পেলাম যার হেডলাইন্স করা হয়েছে...""" আমার মওলা পীর ও মুরসেদ"""" এই লেখা টি পড়তে কতবার যে আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করতে হয়েছে সেটা আল্লাহ্ পাক জানেন।। তো আসুন আজকে আপনারা ও জানুন এই নাম ধারী ""কাদেরি"" কে?? এর পরিচয় কি?? এই অধ্যায় এর মধ্যে কি আছে???👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻
পড়ার আগে পরিচিতি পর্ব তে আসি.....
পত্রিকা নাম::--মাখযানে রাহমাত
(সপ্ত বিংশতি তম সংখ্যা,,,২রা মহরম,হিজরী-১৪৩৬,,,ইংরাজি ২৭শে অক্টোবর' ২০১৪)
পরিচালনায়::- খানকাহ-এ-কাদেরীয়া-এ-হুসেয ়নীয়া(খাজুট্টি,বাগনান,হাও ড়া)
প্রধান উপদেষ্টা::-- বর্তমান গদ্দীনশিন পীর ও মুওশেদ সৈয়দ আতেফ আলি আল কাদেরী পীর নগরী
সভাপতি:- সেখ এখলাস আলি
সম্পাদক:- ডাঃ তাজমহম্মদ মল্লিক
এই হল এই পত্রিকাওয়ালা দের পরিচয়।।
আপনারা যখন পড়বেন মেন অধ্যায় সেখানে এই প্রধান উপদেষ্টার শান ও মান সম্পর্ক নিয়ে লেখা।।
বি:দ্র:-- আমি এই লেখা কে আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম আপনারা আমার থেকে অনেক জ্ঞানী আলহামদুলিল্লাহ্।।
সকলে এক বার নিজের অন্তর থেকে নিজের ইমান থেকে বিচারক হিসাবে বিচার করবেন।।আমি আপনাদের কাছে উপস্থাপন করলাম এই নাম ধারী কাদেরির দের মুখোশ যাতে মানুষ চিনতে পারে......
আসুন মেন লেখার দিকে..... 👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻
“আমার মওলা পীর ও মুরসেদ”
হজরত সৈয়েদেনা ও মওলানা সৈয়দ আতেফ শাহ আল কাদেরি আল হুসেয়েনী আল হাসানী পীরনগরী(মাদ্দাজিল্লাহুল আলি)।ইনি হলেন কুতুবে জামা অর্থাৎ এই দুনিয়ার সমস্ত মানুষের মুক্তি দাতা ও সাফায়ে ম্যাহশার।কারন ইনি হলেন হজরত মহম্মদ (সাঃ) এর ৩৫তম সরাসরি বংশধর।আমার ইমান ও আকিদা, রাসুলে পাক(সাঃ)যে আধাত্মিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন আমার পির ও মুরশেদ সেই একই ক্ষমতার অধিকারী। কেননা ইনি রাসুলে পাক(সাঃ) এর সরাসরি ৩৫তম বংশধর। কারন হাদিস পাকে বর্নিত আছে (আওয়াল নবি, আখের নবি, হায়াতুন নবি)বর্তমান পৃথিবীবুকে ইনি মোহাম্মাদ রুপে প্রতিয়মান আছেন-এই ইমান ও আকিদা আমাদের অন্তরের মধ্যে জাগরিত রাখতে হবে। মহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ(সাঃ) এর বেশাল হকের পরবর্ত্তী কাল থেকে কিয়ামত পর্যন্ত যুগে যুগে তাঁর পবিত্র আহলে বাইয়্যাত গন মোহাম্মদ রুপে দুনিয়ায় বিরাজিত থাকবেন। হাদিসে পাকে বয়ান আছে “আওয়ালানা মহম্মদ আখের ওয়ানা মহম্মদ অসেতয়ানা মহম্মদ কুল্লু ওয়য়ানা মহম্মদ” তাহলে আমার পির ও মুরশেদ রাসুলে পাক (সাঃ)এর সরাসরি ৩৫তম বংশধর আছেন ইনি ও রাসুলেপাক(সাঃ) একই ক্ষমতায় অধিস্টিত হজরত মহম্মদ(সাঃ) সবে মিরাজে গিয়ে আল্লা পাক এর সহিত সরাসরি সাক্ষাত করেছেন, আর এদিকে হজরত মুসা (আঃ)আল্লাপাক এর সহিত দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন, আল্লা পাক গায়েবে আওয়াজে বললেন হে মুসা তুমি তুর পাহাড়ে যাও, হজরত মুসা (আঃ) তুর পাহাড়ে গেলেন আল্লাহ পাক এর সহিত দিদার লাভের আশায়, যখন আল্লাহ পাকের নুরের জলওয়া এসে পড়ল তুর পাহাড় পুড়ে কালো হয়ে গেলো,আর এদিকে হজরত মুসা(আঃ) বেহুঁশ হয়ে গেলেন। কিন্ত এদিকে হজরত মহম্মদ (সাঃ) সবে মিরাজে আল্লাহ পাকের সহিত সামনা সামনি সাক্ষাৎ লাভ করলেন।নিজের উম্মতদের জন্য সিরাতল মুস্তাকিন নিয়ে এলেন,তাহলে ভাবুন আমার পির ও মুরশেদ সেই রাসুলে পাক(সাঃ) এর ৩৫তম বংশধর। ইনিত সেই একই ট্টাডিশন বয়ে চলেছেন, রসুলে পাক(সাঃ)দুনিয়ার বুকে সাধারন ভাবে সংসার করেছেন,ব্যাবসা করেছেন ও মানুষ্কে সিরাতল মুস্তাকিন এর পথ দেখিয়েছেন।
বর্তমান জামান্য আমার পীর মুরশেদ সেই একই ভাবে পথভ্রষ্ট মানুষকে দেখিয়ে যাচ্ছেন সিরাতল মুস্তাকিন এর পথ,বর্তমান জামানায় সমস্ত রকম সামাজিক কাজের জন্য ভারত সরকার ২০১৩ সালে আমার পির ও মুরসেদ কে “ভারত গৌরব” সন্মানে সন্মানিত করেছেন।
আমার মওলার একটি কারামত পাক যা আমার ব্যাক্তিগত জীবনের উপলব্ধি থেকে আপনারদের সামনে তুলে ধরছি, ২০০ সালের নভেম্বর মাসের ৭ তারিখে মঙ্গল্বার রাত্রি ১টা ১৫ মিনিট নাগাদ ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি ডাকাত দল আমাদের বাড়িতে হানা দিলো।বাড়ীর সব মালপত্র এবং সোনার জিনিস সব কিছু ওদের দিয়ে দিলাম,আর ওদের কে বললাম তোমাদের যা দরকার সব নিয়ে যাও আর আমিএদিকে আমার অইর ও মুরশেদ কে স্মরন করছি; ইয়া পীর আলমাদাদ ইয়াপীর আল মাদাদ’ আমার পীরকে সব সময় ইয়াদ করছি, ডাকাতরা বাড়ির কেবেল তার কেটে লড়িতে লোড করছিল। প্রায় তিন ঘন্টা ধরে আমার ঘরে ওরা তান্ডব চালাচ্ছে।শেষে ফিরে যাওয়ার সময় আমার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে বলছে টাকা আর কোথায় লুকিয়ে রেখেছিস সব বার করে দে… তানাহলে তোকে মেরে দোবো।।
আমি তখন মওলা পীর ও মুরসেদ কে ইয়াদ করে ওদের বল্ললাম তোদের ক্ষমতা থাকে আমায় মেরে দেখা,তোরা কি আমাকে মারবি আমাকে মারার ক্ষমতা নেই তোদের।বলার পর আমার মওলার রহমতে ওরাকি করবে খুজে পাচ্ছিলনা,ওরা হতবম্ভ হয়ে গেছে আমার সাহস দেখে,এটা আমার সাহস না,আমার মওলার কারামত পাক তারপর আমার মাথা থেকে পিস্তল সরিয়ে নিয়ে বলছে যা তোকে পরে দেখে নেব।তো ভাই এই হচ্ছে আমার মওলা পীর ও মুওরশেদ , মুরিদ ও মাতেকাদ কে বাঁচানে ওয়ালা,
আমারপীর ও মুরশেদ হলেন সরাসরি রাসুলে পাক(সাঃ) এর ৩৫তম বংশধর বর্তমান জমানার শ্রেস্ট তম ওলি আল্লাহ(ইন্না আনজালনা হুফি লাইলা তিল কাদ্বরে ওমা আদরাকা মা লাইলাতিল কাদ্বরে)অর্থাত আল্লাহ পাক ফরমাচ্ছেন যে রাত পাকে কোরান শরিফ নাযেল হয়েছে সেই রাত এর মোর্তবা তুমি কি জান!
তাহলে নিশ্চয় চিন্তা করে দেখার অবকাশ আছে,যে জাতে পাক এর উপর কোরান শরিফ নাযেল হয়েছে সেই জাতে পাক এর র্মতবা কিরুপ আমরা কি করে বুঝবো, আমার পির ও মুরশেদ হচ্ছেন সেই জাতে পাক।
যিনি জীবন্ত কোরান শরীফ,বাগনান খজুট্টি খানকাহ শরিফের বর্তমান পীর ও মুরশেদ জামানার শ্রেষ্ট ওলআল্লা সৈয়েদেনা ও মওলানা সৈয়দ শাহ হজরত আতেফ আলী আলকাদেরী আল হুসায়েনী আল হাসানী পীর নগরী(মাঃ)।।
★★★★★★
সকলে আপনারা বলুন এই লেখা কি কোনো মুমিন এর হতে পারে???
এই রকম ভণ্ড পীর ও তার মুরিদ থেকে নিজের ইমান বাঁচান।।
হুজুরে পাক সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লাম এর বয়ান কেয়ামত যখন কাছা কাছি আসবে তখন নিজের ইমান কে রক্ষা করা কঠিন হবে কারন দুনিয়া তে তখন ফিতনা তে ডুবে যাবে মানুষ।।
শরিয়ত কে ভুলে গিয়ে ফিতনার অন্তভুক্ত হয়ে থাকবে।।
সুতরাং মোনাফেক দের মুখোশ উন্মোচন করে সাধারণ মানুষ কে সাবধান করা ইমানের দায়িত্ব।। সেই দায়িত্ববোধ কে মাথায় রেখে আপনাদের কাছে এই নুন্যতম কিছু লেখা।।
আল্লাহ্ পাক সকল কে এই রকম ফিতনা থেকে তাদের ইমান কে হিফাজত করুন।।
★★উপরিউক্ত লেখা টি
পত্রিকা মাখযানে রহমত পৃস্টা নং--২৮ ও ২৯ থেকে হুবুহু কপিকৃত।।
No comments:
Post a Comment