আল্লাহ্ পাক যাকে ভালো বাসেন তাঁর রহমত দান করেন।।আল্লাহ্ ও আল্লাহ্রর রসুল সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লালাম এর ভালোবাসা আমরা পাবো কিভাবে???
আল্লাহ্ পাক বলেন এ বান্দা তুমি আমার রসুল এর উপর দরুদপাঠ ও সালাম পাঠ কর।।চলতে ফিরতে শুতে বসতে আপনি আমার নবি পাক সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লালাম এর উপর দরুদ ও সালাম পাঠের মাধ্যমে নফল ইবাদত করুন।।আজকের পবিত্র রাতকে আরো পুন্যময় করে তোলুন, যার যার আব্বু আম্মুকে পড়ে শুনান : সবাই শেয়ার করুন প্লিজ
২০ মিনিটে ২০ খতম আল-কুরআনের সওয়াব :-
নিজে জানুন আমল করুন অপরকে জানান।
এতে যদি ১ থেকে হাজার মানুষ পর্যন্তও ছড়ায় আর তা শিক্ষা গ্রহন করে আপনার দ্বারা উপকার প্রাপ্তদের সকলের সওয়াব আপনার আমলনামায় দেয়া হবে ইনশা-আল্লাহ।
(১)★ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন ২বার খতমের সওয়াব হয়।(তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)
(২)★ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।(সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)
(৩)★ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়।(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)
(৪)★ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়।(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
(৫)★ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১খতমের সওয়াব হয়।(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
(৬)★ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)
(৭)★ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।(তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)
(৮)★ সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
(৯)★ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)
(১০)★ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়।(বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)
(১১)★ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।
(১২)★ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :-” লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা’লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ ”
পরিশেষে,রাসুল (সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লালাম) বলেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মে কোনো সুন্নাতুল হাসানা উত্তম প্রথা/রীতি প্রবর্তন করেন, তিনি এর সওয়াব পান এবং যারা তার পরে ওতে আমল করবে, তাদের সওয়াবও তিনি পেতে থাকেন; আর তাদের (পরবর্তী আমলকারীদের) সওয়াবেরও এতে ন্যূনতম কমতি হয় না। অনুরূপ ভাবে কেউ যদি ধর্মে খারাপ কিছু সংযোজন করে আর কেউ তা অনুসরণ করে, সে ওই মন্দের জন্য দায়ী থাকবে।”
[সাহীহ মুসলিম> ৬৪৬৬]
রাসূল সাল্লালাহুতায়ালা আলাইহি ওসাল্লালাম ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও।
*তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৫৫৭০,
*সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪,
*সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬,
*সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯।।
আল্লাহ্ পাক আপনাকে আমাকে আরো বেশি বেশি ইবাদত করার তৌফীক দান করুন।।এই লিঙ্ক কে বেশি বেশি প্রচার করার তৌফীক দান করুন।।
অাজ থেকে প্রতিটি রাত্রির জন্য কিছু দারুন আমল।
আজরাত থেকে লাইলাতুল কদর তালাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ। লাইলাতুল কদর কবে হবে সেটা আল্লাহই ভাল জানেন। যদি লাইলাতুল কদর পেয়ে যান তবে সে রাত্রের আমল হবে টানা ৮৩ বছর ৪ মাসের সমান। সুতারাং প্রতিরাতে আমলগুলি করতে ভুলবেননা। সময় কম যাবে… নেকীর পাল্লায় বেশি হবে। বেশি বেশি শেয়ার করুন। আপনার শেয়ারেই আরেকজন লোক জানতে পেরে আমল করতে পারবে যার কারনে তাঁর সম্পূর্ণ সাওয়াব আপনিও পাবেন।
==================================
♦ প্রতিরাতে কোরআন শরিফ থেকে একশটি আয়াত পড়ুন… তাহলে সারারাত্রিতে টানা তাহায্যুদ নামায পড়ার সাওয়াব পাবেন। (সহিহুল জামে ৬৪৬৮)
সূরা কদর থেকে সর্বশেষ সূরা নাস পর্যন্ত পড়তে পারেন। কম সময়ে অতি সহজে ১০০ আয়াত পূর্ন করতে পারবেন।
আজরাত থেকে লাইলাতুল কদর তালাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ। লাইলাতুল কদর কবে হবে সেটা আল্লাহই ভাল জানেন। যদি লাইলাতুল কদর পেয়ে যান তবে সে রাত্রের আমল হবে টানা ৮৩ বছর ৪ মাসের সমান। সুতারাং প্রতিরাতে আমলগুলি করতে ভুলবেননা। সময় কম যাবে… নেকীর পাল্লায় বেশি হবে। বেশি বেশি শেয়ার করুন। আপনার শেয়ারেই আরেকজন লোক জানতে পেরে আমল করতে পারবে যার কারনে তাঁর সম্পূর্ণ সাওয়াব আপনিও পাবেন।
==================================
♦ প্রতিরাতে কোরআন শরিফ থেকে একশটি আয়াত পড়ুন… তাহলে সারারাত্রিতে টানা তাহায্যুদ নামায পড়ার সাওয়াব পাবেন। (সহিহুল জামে ৬৪৬৮)
সূরা কদর থেকে সর্বশেষ সূরা নাস পর্যন্ত পড়তে পারেন। কম সময়ে অতি সহজে ১০০ আয়াত পূর্ন করতে পারবেন।
♦ প্রতিরাতে কোরআন শরিফ থেকে দশটি আয়াত পড়ুন। তাহলে আপনার আমলনামায় কিন্তার পরিমান সাওয়াব লিখা হবে। কিন্তার হল পৃথীবি ও তার মধ্যস্থ সকল কিছুর চেয়েও শ্রেষ্ঠ। ( সহিহ তারগিব ৬৩৮)
♦ বেশি বেশি "সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি" জিকিরটি করবেন। একবার "সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি" পাঠ করা হলো আল্লাহর রাস্তায় পাহাড় পরিমান স্বর্ণ দান করার চেয়েও উত্তম। ( সহীহ আত তারগীব ১৫৪১, তাবারানি ফিল কাবির ৭৭৯৫)
♦ উম্মু হানি (রা) রাসূল (ﷺ) এর নিকট এসে বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি বৃদ্ধ ও দুর্বল হয়ে গিয়েছি, আমাকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দিন যা আমি বসে বসে পালন করতে পারবো। তিনি বলেনঃ " তুমি ১০০ বার "সুব'হা-নাল্লাহ" বলবে তাহলে ১০০টি ক্রীতদাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সাওয়াব তুমি পাবে। তুমি ১০০ বার "আল হামদু লিল্লাহ" বলবে, তাহলে আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধের জন্য ১০০ টি সাজানো ঘোড়ায় মুজাহিদ প্রেরণের সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে। তুমি ১০০ বার "আল্লাহু আকবার" বলবে, তাহলে ১০০টি মাকবুল উট কুরবানির সমপরিমাণ সাওয়াব তুমি পাবে।তুমি ১০০ বার "লা-ইলাহা ইল্লাহ" বলবে, তাহলে তোমার সাওয়াবে আসমান ও জমীন পূর্ণ হয়ে যাবে (এবং তোমার কোন পাপই বাকি থাকবেনা)....
#রেফারেন্সঃ মুসনাদে আহমাদ ৬/৩৪৪, সুনানু ইবনু মাজাহ ২/১২৫২,নং ৩৮১০, নাসাঈ, কুবরা ৬/২১১, মুসতাদারাক হাকিম ১/৬৯৫, মাজমাউয যাওয়াইদ ১০/৯২; আলবানী সহীহাহ ৩/৩০২,৩৯০,নং ১৩১৬।
♦ মসজিদে ফরয নামায পড়তে গেলে বাড়ি থেকে ওযু করে যাবেন। তাহলে আপনার আমলনামায় একটি কবুল হজ্জের সাওয়াব লেখা হবে। (মিশকাত ৭২৮)
সবাইকে জানিয়ে দিন।
No comments:
Post a Comment