বিষয়ঃ---মোহাম্মাদ ﷺ সৃষ্টির রহস্য!
উপস্থাপনায়ঃ-- সৈয়দ মোস্তাফা সাকিব(পশ্চিমবঙ্গ)
বিষয়ঃ---মোহাম্মাদ ﷺ সৃষ্টির রহস্য!
উপস্থাপনায়ঃ-- সৈয়দ মোস্তাফা সাকিব(পশ্চিমবঙ্গ)
"নবী মোর পরশ মনি
নবী মোর সোনার খনি"
কবির শাব্দিক ছন্দ দিয়ে আজকের শুরু...
আমরা সকলেই শুনেছি "পরশ পাথর", কবি এখানে লিখেছেন "পরশ মনি"।। পার্থক্য একটি শব্দের মধ্যে যা হলো "পাথর ও মনি"।
আমরা পাথর বলতে বুঝি সাধারণ মাটি বালির জমাটবাধা খন্ড কে,আর মনি বলতে বুঝি এক মুল্যবান রত্ন কে।।
পরশ পাথর(philosopher's stone)কে যদি ব্যাক্ষা করা হয় তার মানে দাঁড়ায়....
যে পাথরের স্পর্শে ইতর ধাতু স্বর্ণে পরিণত হয় বলে প্রাচীনকালে বিশ্বাস করা হতো।।
এখান থেকে আমি এটাই বোঝাতে চায়ছি যে "পরশ মনি" শব্দের দ্বারা কবি কি বোঝাতে চাইছেন।।
যে মোহাম্মাদ ﷺ এর সংস্পর্শ তে কোনো সাধারণ ব্যাক্তি আসলে সে মণি তে পরিণত হয়ে যায়।।
সেই মনি পরিণত হওয়ার ক্ষনি আল্লাহতালা আরবের বুকে মা আমিনার ঘরে পাঠিয়ে দিয়েছেন।সেই ক্ষনি তো মদিনা তে রয়েছে...
যে ক্ষনির সন্ধানে মত্ত হয়ে মাওলানা রুমী রহমাতুল্লাহ আলাই বলে উঠলেন.....
“দিদ হুছনে খেশ, বা চশমে শহুদ,
খোদা তাজাল্লা করদ দর মূলকে অযুদ।”
অর্থাৎ নিহারিল নিজ রূপ মানস আঁখিতে, সৃজিলেন বিশ্ব তিনি সে রূপ প্রকাশিতে।
সেই রহস্য কে খোঁজা শেখালেন আদম আলাইহিস সালাম, খুঁজতে খুঁজতে আদম আলাইহিসালাম ৩০০ বছর অতিক্রম করে ফেলেছেন।।অবশেষে সেই পরশের নামের জ্বোতি দেখতে পান জান্নাতের দরজার উপর সাথে সাথে আল্লাহতালা দরবারে প্রার্থনা করেন আমি আমার হাত তুলেছি মালিক আপনার দরবারে আপনি আমাকে ক্ষমা করুন মোহাম্মদ ﷺ এর ওসিলায়।।
সেই নামের গুণগান নামের মাহাত্ম্য বর্নানা করতে গিয়ে সুফি কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখলেন...
ও নামে মধুমাখা
ও নামে জাদু রাখা
ও নামে সুর ধরিয়া
পাখি যায় গান করিয়া....
ও নাম জপে যে জন
সেতো দোজাহানের ধনী।।
যে নামের গুণগান শুনে নবী মুসা আলাইহিসালাম উম্মত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে বসেন আল্লাহতালা দরবারে।।
সেই নামের ব্যাক্তি কে যখন মুসা আলাইহিসালাম সামনে দর্শন করেন(সুবহানাল্লাহ) দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করতে ব্যাস্থ হয়ে পড়েন।। যে নবী মুসা আলাইহিসালাম ব্যাস্ত হতে থাকেন সেই মোহাম্মাদ ﷺর উম্মতিদের জন্য নামায কমিয়ে দেওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে খিদমতগার হিসাবে নিজেকে নিয়োজিত করেন।
সেই নবী মোহাম্মাদ ﷺ নামের ভালোবাসা তে পরে ইমাম বুশিরী রহমাতুল্লাহ আলাই রুগ্ন শরীরে বিছানা সহ্যায় পড়ে বলতে থাকেন.....
মাওলা ইয়া সাল্লি ওয়াসল্লিম
দা ইমান আবাদা
আলা হাবিবিকা
খাইরিন খালক্বি কুল্লিহীমি
ইয়া রাব্বি বিল মোস্তফা
বাল্লিগ মাক্বাসিদানা
ওয়াগফিরলানা মা মাজাইয়া
ওয়াছিয়াল কারামিন।।
যে নামে মোহাম্মাদেﷺর ভালোবাসা তে পড়ে সুফী কবি শেখ সাদী রহমাতুল্লাহ আলাই লিখতে থাকেন.....
বালাগাল উলা বি-কামালিহি,
কাশাফাদ্দুজা বি-জামালিহি,
হাসুনাৎ জামিয়ু খিসালিহি,
সাল্লু আলায়হে ওয়া আলিহি।।
অর্থাৎ...
“সুউচ্চ শিখরে সমাসীন তিনি নিজ মহিমায়
তিমির-তমসা কাটিল তার রূপের প্রভায়,
সুন্দর আর সুন্দর তার স্বভাব চরিত্র তামাম জানাও তাঁর ও তাঁর বংশের ‘পরে দরূদ-সালাম।”
যে নামের ভালো বাসাতে পড়ে ১৪ শতাব্দীকালের মুজাদ্দিদ ইমামে আহলে সুন্নত ইমাম শাহ্ আহমেদ রেযা খান রহমাতুল্লাহ আলাই বলে উঠলেন......
"সবছে আউলা ও আলা, হামারা নবী,
সবছে বালা ও আলা, হামারা নবী।।"
অর্থাৎ...
"সবার সেরা, রবের পেয়ারা, সে আমাদের নূর নবীজী,
ভালোর চেয়ে ভালো, সেরাদের সেরা, আমাদের নূর নবীজী।।"
"খলক সে আউলিয়া, আউলিয়া সে রাসুল,
আউর রাসুলুছে আলা হামারা নবী।।"
অর্থাৎ...
সৃষ্টি থেকে আউলিয়া, আউলিয়া থেকে রাসুল বড়
আর রাসুলগণের মাঝে সেরা, আমাদের নূর নবীজী।।
যে নামে মোহাম্মাদের ভালো বাসায় স্বয়ং আল্লাহতালা পড়েন,ও আপন ফেরেশতা গন কে পড়ার হুকুম দেন....
إِنَّ اللَّهَ وَ مَلَئكتَهُ يُصلُّونَ عَلى النَّبىِّ يَأَيهَا الَّذِينَ ءَامَنُوا صلُّوا عَلَيْهِ وَ سلِّمُوا تَسلِيماً
INN ALLAHA WA MALAIKATAHU YU SALLUNA ALAN NABI YA AYYUHAL LAZEENA AMANU SALLU ALAIHI WA SALLIMU TASLIMA
যে নবীর ভালো বাসাতে পরে দুনিয়ার সমস্তকিছু আল্লাহতালা দান করে দিলেন....
إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
Inna aAAtaynaka alkawthara
নিঃসন্দেহ আমরা তোমাকে প্রাচুর্য দিয়েছি।
যে নবি ﷺ কে সমগ্র দুনুয়ার জন্য রহমত রুপে দিলেন...
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সমস্ত আলমের জন্য রহমত-
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِلْعَالَمِينَ [২১:১০৭]
অর্থাৎ হে প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে সমগ্র সৃষ্টিতে রহমত করে পাঠিয়েছি।
যে নবী ﷺ এর ভালবাসা তে আল্লাহতালা দুনিয়ার জন্য হাজির নাজির জাহির ও বাতেন করে পাঠালেন...
কুরআনে সূরা হাদীদে বর্নিত হয়েছে-
هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخِرُ وَالظَّاهِرُ وَالْبَاطِنُ ۖ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ
অর্থাৎ তিনিই আদি, তিনিই অন্ত, তিনিই জাহের (ব্যক্ত), তিনিই বাতেন (গুপ্ত) এবং তিনিই সর্ববিষয়ে সম্যক অবহিত।।
যে নবী কে কাছে পেয়ে আবু বকর সীদ্দিকে আকবরে পরিণত হলো,যে নবী কে পেয়ে ওসমান সখী তে পরিণত হলো,যে নবী কে পেয়ে উমর গনী তে পরিণত হলো,যে নবী কে পেয়ে আলি মুশকিল কুশাতে পরিণত হল সেই নবী ﷺ রহস্য খুঁজতে খুঁজতে জগৎবিখ্যাত দার্শনিক গাজ্জালীয়ে জামান ইমাম গাজ্জালী রহমাতুল্লাহ আলাই আপন দর্শন বিদ্যাবলে প্রকাশ্য করলেন সেই হাজার হাজার বছরের শত শত রাত্রের গবেষণার ফলকে নিজ গ্রন্থের মধ্যে লিপিবদ্ধ করলেন(সুবহানআল্লাহ).......
সেই রহস্যময় ঘটনাদি গুলি বর্ননা করলেন নিজের সহজ সরল ভাষাতে.....
হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে যে, সর্বপ্রথম আল্লাহ পাক শাজারাতুল একীন’ নামে চারটি কাণ্ডবিশিষ্ট একটি গাছ সৃষ্টি করেন। অতঃপর ময়ূরের আকৃতিতে নূরে মােহাম্মদীকে শুভ্র মুক্তার আবরণের মধ্যে সৃষ্টি করে ওই গাছের উপর রেখে দেন। এই রকম অবস্থায় তিনি সত্তর হাজার বৎসর আল্লাহর তসবীহ্ পাঠে নিবিষ্ট থাকে। তারপর আল্লাহ পাক লজ্জার আয়না তৈরী করে তাহার সামনে রেখে দেন। যখন তিনি আয়নার মধ্যে স্বীয় নিজস্ব সুন্দর লাবণ্যময় ও জাঁকজমকপূর্ণ ছবি দেখতে পান, তখন তিনি লজ্জিত হয়ে আল্লাহ তায়ালাকে পাঁচ বার অবনত মস্তকে সেজদাহ্ করেন।
এই জন্যই হযরত মােহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উম্মতের উপর নির্দিষ্ট সময়ে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হয়েছে।
আল্লাহ্ পুনঃরায় যখন উক্ত নূরের প্রতি তাকিয়ে দেখলেন, তখন উহা আল্লাহর ভয়ে লজ্জিত ও ঘর্মাক্ত হয়ে যায়। তার মাথার ঘাম হতে আল্লাহ্ পাক ফেরেশতা গনকে এবং মুখমণ্ডলের ঘাম হতে আরশ-কুরসি, লৌহ মাহফুজ, কলম, চন্দ্র-সূর্য, পর্দাসমূহ, তারকারাজি এবং আকাশাস্থিত সমুদয় বস্তু সৃষ্টি করেন।
কর্ণদ্বয়ের ঘাম হতে ইহুদী, নাছারা, অগ্নি উপাসক এবং অন্যান্য অনুরূপ জাতিদের আত্মা সৃষ্টি করেন।
পদদ্বয়ের ঘাম হতে ভূমণ্ডলস্থিত সমুদয় বস্তু সৃষ্টি করেন।
অতঃপর আল্লাহ তায়ালা নূরে মােহাম্মদীকে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্মুখপানে তাকাতে আদেশ করেন।
তিনি সম্মুখপানে তাকালে তাঁহার সামনে, পিছনে, উত্তরে, দক্ষিণে যথাক্রমে হযরত আবু বকর, হযরত ওমর, হযরত ওসমান ও হযরত আলী রাজিয়াল্লাহু আনহুমের নূর দেখতে পান।
অত:পর নূরে মােহাম্মদী (ﷺ) সত্তর হাজার বৎসরকাল আল্লাহর তসবীহ পাঠে অতিবাহিত করেন। |
আল্লাহ তায়ালা নূরে মােহাম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে সমস্ত নবীদের নূর সৃষ্টি করে তার প্রতি তাকানো মাত্রয় সমস্ত নবীগণের আত্মা সৃষ্টি হয়ে বলে উঠল
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মােহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।”
অতঃপর আল্লাহ্ তায়ালা লােহিত আকীক পাথরে একটি ফানুস বা লণ্ঠন তৈরী করে হযরতকে নামাজের সুরতে তাতে বসিয়ে রাখেন।
অতঃপর উল্লিখিত আত্মসমূহ নূরে মােহাম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এক লক্ষ বৎসর ধরে প্রদক্ষিণ করেন এবং তাসবীহ তাহলীল পাঠ করে শুকরিয়া আদায় করেন।
ঐ সময় আল্লাহ তাহাদের কে নূরে মােহাম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি দৃষ্টিপাত করতে আদেশ করেন।
এই আত্মসমূহের মধ্যে যাঁরা তাঁর পবিত্র মস্তক দেখতে পান, তাঁরা পরিণামে খলীফা ও বাদশাহ হন।
যাঁরা পবিত্র মুখমণ্ডল দেখতে পান, তাঁহারা ন্যায়পরায়ন আমীর সাধক (বাদশা) হন।
যাঁরা কর্ণদ্বয় দেখতে পান, তাহারা সত্যের সাধক হন।
যারা নেত্রদ্বয় দেখতে পান-তাঁরা পবিত্র কোরআনের তত্ত্বাবধায়ক হইবার সৌভাগ্য লাভ করেন।
ক্রুদ্বয়ের দর্শকগণ হন ভাগ্যবান।
যাঁরা গণ্ডদ্বয় দেখেন, তারা হেকীম, ডাক্তার ও সুগন্ধি-বিক্রেতা হন।
যাহারা ওষ্ঠ মােবারক দেখিতে পান, তারা রুপবান ও উজির হন এবং মুখগহ্বর যাঁরা দেখেন, তাঁরা রােজাদাররূপে, দন্তরাজির দর্শকগণ সুন্দর নর-নারী রূপে, রসনা মােবারকের দর্শকগণ রাজদূতরূপে,
হলকুমের দর্শকগণ বক্তা, মােয়াজ্জেন ও উপদেষ্টারূপে,
শুশ্রু মােবারকের দর্শকগণ ধর্ম-যােদ্ধারূপে, গ্রীবা মােবারকের দর্শকগণ ব্যবসায়ীরূপে, বাহুদ্বয়ের দর্শকবৃন্দ তীরন্দাজ ও তরবারী যোদ্ধারূপে, ডান বাহুর দর্শকগণ নাপিতরূপে, বাম বাহুর দর্শকগণ জল্লাদ ও বীর পুরুষরূপে, ডান হস্তের দর্শকগণ সাব্বাক ও শিল্পীরূপে, বাম হস্তের দর্শকগণ কয়ালরূপে, উভয় হস্তের দর্শকগণ দানবীর বিজ্ঞরূপে, হাতের পিঠ দর্শকগণ কৃপণ ও অসঞ্জপে, ডান হস্তের পিঠ দর্শকগণ রজকরূপে, বাম হস্তের পিঠ দর্শকগণ কাঠুরিয়া রূপে, অঙ্গুলী দর্শকগণ মুন্সীরূপে (লেখক) ডান হস্তের আঙ্গুলীর পিঠ দর্শকগণ দরজীরূপে, বাম হস্তাঙ্গুলির পিঠ দর্শকগণ কর্মকার রূপে,
বক্ষ দর্শকগণ আলেম সমাজতাহিদ চিন্তাবিদ ও কৃতজ্ঞরূপে, পৃষ্ঠ দর্শকগণ ধর্মানুরাগীরূপে, পেশানী দর্শকগণ গাজীরূপে, উদরাদেশ দর্শকগণ স্বল্পে তুষ্ট ও সংসার ত্যাগীরূপে, হাঁটুদ্বয় দর্শকগণ রুকু সেজদাকারীরূপে,পদদ্বয় দর্শকগণ শিকারীরূপে, পদতল দর্শকগণ পর্যটকরূপে, ছায়া মােবারক দর্শকগণ গায়ক ও রুটি প্রস্ততকারকরূপে জন্ম নেন।
যারা তাহাকে দেখিতে পায় নাই, তাহারাই খােদায়ী দাবীদার ফেরাউন নমরূদ ও অন্যান্য কাফেররূপে পরিগণিত হয়।
যারা তাঁর প্রাত দৃষ্টিপাত করা সত্ত্বেও দেখিতে পায় নাই তাহারা ইহুদী, নাছারা অগ্নি উপাসক ইত্যাদি রূপে পরিগণিত হয়।
আল্লাহ পাক হযরতের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহমদ নামের আকৃতিতে নামাজকে সৃষ্টি করিয়াছেন। যেমন নামাজে দণ্ডায়মান হওয়া আলিফ(ا) সদৃশ, রুকুর অবস্থা হা(ح)এর সদৃশ, সেজদা করা মিম(م)এর সদৃশ, এবং নামাজে উপবেশনাবস্থা দাল(د) এর সদৃশ। আল্লাহ মানুষকে হযরত মােহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামের আকৃতিতে সৃষ্টি করিয়াছেন। যেমন মিমের(م) মতই মানবের মস্তক গােলাকার, হস্তদ্বয় হা (ح) এর মত বাঁকা, উদরটি দ্বিতীয় মিমের(م)মতই মােটা ও গােল এবং পদ্বদয দাল(د) এর ন্যায় এই জন্যই-কাফের তার মানবাকৃতিতে অনলকুণ্ডে বা আগুনে নিক্ষিপ্ত হবে না, বরং কাফেরকে শূকরের আকৃতিতে দোজখে নিক্ষিপ্ত করা হবে। |
ইহার অধিক আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন।
আমাদের অন্তরে নবীর ভালবাসার জ্ব্যোতি কে জালিয়ে দিন।
আল্লাহতালা আপনাকে আমাকে জ্ঞান অর্জনকারী দের মধ্যে সামিল করুন তার সাথে সাথে আমল করার তৌফীক দান করুন।।
আমিন ইয়া রাব্বাল আলামীন।
বিঃদ্রঃ--আপনারা শেয়ারিং করে সকল কে জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ করে দিন।।